বাংলার হৃত গৌরব পুনরুদ্ধার হবে! ব্রিগেড থেকে আশ্বাস মোদীর

0
605

বঙ্গদেশ ডেস্ক:- গেরুয়া শিবিরের ব্রিগেডের প্রধান অতিথি ছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। গতকালের এই ব্রিগেডে সমস্ত আশঙ্কার অবসান ঘটিয়ে বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষের হাত ধরে বিজেপিতে যোগ দেন মহাগুরু মিঠুন চক্রবর্তী। তারপরেই মঞ্চে হাজির হন গতকালের ব্রিগেডের মূল আকর্ষণ নরেন্দ্র মোদী।

প্রধানমন্ত্রী মোদীর মন্তব্যঃ

মঞ্চে উঠে বাংলার মানুষদের করজোড়ে প্রণাম জানিয়েছেন তিনি। তিনি বলেছেন এত বড় জনসমাগম দেখার সৌভাগ্য আগে কখনও হয়নি।

স্বশস্ত্র স্বাধীনতা সংগ্রামে বাংলার মাটি বারবার বিপ্লবীদের অনুপ্রেরণা জুগিয়েছে। শাক্তিশালী ভারত গড়তে দুহাত ভরে সহযোগিতা করেছে এই বাংলা।

আমাদের মধ্যে এই রূপসী বাংলার ছেলে মিঠুন চক্রবর্তী রয়েছেন।ওনার জীবনী আট থেকে আশি সবার কাছে অনুপ্রেরণাদায়ক।

মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বাংলার মানুষের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছেন।আমি এই ব্রিগেডের মঞ্চ থেকে আপনাদের আসল পরিবর্তনের বিশ্বাসের অঙ্গীকার দিতে এসেছি।

বাংলায় বিনিয়োগ, শিল্প, বাংলার ঐতিহ্য রক্ষার অফুরান বিশ্বাস দিতে এসেছি।
বাংলার মানুষদের উন্নতির জন্য আমরা ২৪ ঘণ্টা দিনরাত কাজ করব।আমি
সবসময় আপনাদের জন্য বাঁচব। আপনাদের স্বপ্ন পূরণের জন্য বাঁচব।

অনুপ্রবেশকারীদের কঠোরভাবে রোখা হবে বাংলার মাটিতে।স্বাধীনতার এই ৭৫ বছরে বাংলার থেকে অনেক কিছু কেড়ে নেওয়া হয়েছে, লুঠে নেওয়া হয়েছে বাংলার সম্পদ।
বাংলার থেকে যা ছিনিয়ে নেওয়া হয়েছে, তা সুদে আসলে ফেরত দেওয়া হবে।

২৫ বছর পর দেশ যখন স্বাধীনতার ১০০ বছর পালন করবে। তখন বাংলা আবারও দেশকে পথ দেখিয়ে এগিয়ে নিয়ে যাবে।

উত্তর বঙ্গ থেকে দক্ষিণ বঙ্গ, পশ্চিমাঞ্চল থেকে জঙ্গল মহল প্রত্যেকে সমান ভাগিদার হবে।
তুষ্টিকরণ পুরোপুরি বন্ধ করা হবে। কলকাতাকে ফিউচার সিটি হিসেবে তৈরী হবে।

কংগ্রেসের কালো হাত ভেঙে দাও গুঁড়িয়ে দাও বলে চিৎকার করা বামপন্থীরা আজ কংগ্রেসের সঙ্গে জোট করছে। কালো হাত কি তবে ফর্সা হয়ে গেল?