এস এফ আইয়ের দ্বারা সত্যের কণ্ঠরোধের চেষ্টা, ইমামের হাতে মন্দিরের পুরোহিতের মৃত্যু ইত্যাদি

0
310

বামপন্থী এস এফ আইয়ের দ্বারা সত্যের কণ্ঠরোধের চেষ্টা

টুইটারে TrueIndology নামক একজন ইতিহাস বিষয়ে মনোজ্ঞ টুইট করেন। তিনি টুইট করেছিলেন যে এস এফ আই প্যারিসে চার্লি হেবডো পত্রিকায় প্রকাশিত পয়গম্বর মুহম্মদের ব্যঙ্গচিত্রের বিরুদ্ধে সরব, কিন্তু নিজেরাই দেবী সরস্বতীর নগ্নচিত্রকে তুলে করে। এই টুইট এসেছিল এক বছর আগে। এই টুইটের বিরুদ্ধে আইনী ব্যবস্থা (?) নেবার কথা জানিয়েছে এস এফ আই।

TrueIndology একাউণ্টটি টুইটারে আর দেখা যাচ্ছে না। প্রসঙ্গত, একটি জোকসের জন্য ক্ষমাপ্রকাশ করা সত্ত্বেও অভিজিত আইয়ার মিত্র ৮দিন কারাগারে আছেন। ওড়িশার কোন কোর্ট বা সুপ্রিম কোর্ট কেউ তাঁকে কারাগার থেকে মুক্তি দিতে কিছু করে নি।

– বাঁটুল দ্য গ্রেট

ভারতীয় বিচারব্যবস্থা কি আদৌ ভারতীয়?

ভারতের সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি একজন বিচারপতিকে ভর্ৎসনা করলেন ইংরাজী না বলতে পারার জন্য। তিনি বললেন যে একজন বিচারপতি নিজ আদালতে ভারতীয় ভাষা ব্যবহার করতে পারেন কিন্তু সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হওয়া মাত্র তাকে ইংরাজীতে কথা বলতেই হবে। তিনি বিস্ময় প্রকাশ করেন যে একজন বিচারপতি হয়ে কিভাবে একজন ইংরাজীতে বলতে অপারগ হন?

এই ঘটনায় প্রশ্ন উঠতে পারে যে ভারতবর্ষের উচ্চতম প্রতিষ্ঠানগুলিতে ভারতীয়ত্ব কতখানি অবশিষ্ট আছে।

– স্কন্দগুপ্ত

মৃত্যু ভিক্ষা চাইলেন শ্রী জগন্নাথ মন্দিরের পূজারী

সুপ্রিম কোর্ট এর আদেশে পূজারীদের সমস্ত রকম দান-দক্ষিণা গ্রহণের ওপর নিষেধ জারি হওয়াতে জগন্নাথ মন্দিরের সেবাইত পূজারী দেশের সর্বোচ্চ বিচারপতির কাছে স্বেচ্ছা মৃত্যুর আবেদন করলেন। উনি বলেছেন “আমরা ১০০০ বছরের বেশি সময় থেকে দান-দক্ষিণা ভিক্ষা করে আসছি, আদালত ও সরকার আমাদের এই একমাত্র উপার্জনও বন্ধ করতে চাইছে। আমরা এভাবে বাঁচব কিভাবে?”
সাম্প্রতিক কালে বিভিন্ন সামাজিক আন্দোলনকারী ও সরকার সংস্কারের নামে মন্দিরের আভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ করছে এর ফলে পুজারিগণ মন্দিরের ঐতিহ্য বজায় রাখতে পারছেন না।

– শুভদীপ

ইমামের হাতে মন্দিরের পুরোহিতের মৃত্যু

সত্যনারায়ণ, তেলেঙ্গানার ওয়ারাঙ্গাল জেলার এক হিন্দু পূজারী, সকালে সুপ্রভাতম্ বাজাচ্ছিলেন। কাছের মসজিদের ইমাম সইদ সাদিক হুসেন তাঁকে বন্ধ করতে বলেন। সত্যনারায়ণ অরাজি হওয়ায় ইমাম তাঁকে ভয়ঙ্কর আঘাত করে পালিয়ে যান। হাসপাতালে সত্যনারায়ণের মৃত্যু হয়।

-বাঁটুল দ্য গ্রেট

কাঠুয়া প্রসঙ্গ ও এক “জনদরদী” সমাজকর্মী

কাঠুয়া কাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারটির নামে বিপুল অর্থ সংগ্রহ করেন সমাজকর্মী শেহলা রাশিদ। তাঁর দাবি অনুযায়ী এই অর্থ পরিবারটিকে আইনি ও অন্যান্য সাহায্য দেবার জন্যই সংগ্রহ করা হয়েছিল. কিন্তু অতি সম্প্রতি পাওয়া সংবাদ অনুসারে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারটির কাছে সেই অর্থ আদৌ পৌঁছয়নি . এখন প্রশ্ন উঠছে যে তাহলে এতো অর্থ কোথায় গেলো, এবং আরো গুরুতর প্রশ্ন হলো, সম্পূর্ণ উদ্যোগটির পুরোভাগে থাকা  শেহলা রশিদের ভূমিকা এই বিষয়ে কি ছিল বা আছে ?

-স্কন্দগুপ্ত