বঙ্গদেশ ডেস্ক:- রাজ্যে ক্ষমতাসীন দল তৃণমূল অনেক আগেই তাঁদের নির্বাচনী ইস্তেহার জারি করেছিল। বামেরাও নির্বাচনী ইস্তেহার জারি করেছিল। কিন্তু নজরে ছিল গেরুয়া শিবির। বাংলা সফরে এসে কলকাতা থেকে নির্বাচনী ইস্তেহার প্রকাশ করেছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ।
এক নজরে দেখে নেওয়া যাক, বিজেপির ইস্তেহারে কী কী প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে …
মহিলাদের ৩৩ শতাংশ সংরক্ষণ
প্রধানমন্ত্রী কিষাণ সম্মান নিধি যোজনায় ৭৫ হাজার কৃষকদের বকেয়া ১৮ হাজার টাকা কাটমানি ছাড়াই ব্যাঙ্কে ট্র্যানসফার।কৃষকদের ১০ হাজার টাকা।
মৎস্যজীবিদের বছরে ৬ হাজার টাকা
প্রথম ক্যাবিনেটে বাংলার প্রতিটি গরিবকে আয়ুষ্মান ভারত যোজনা লাগু।
সীমান্তে অনুপ্রবেশ বন্ধ করা হবে।
গোটা রাজ্যে সমস্ত ধর্ম পালিত হবে।
সরস্বতী পুজো, দুর্গা পুজো করার জন্য আদালতের অনুমতি লাগবে না।
CAA পাশ করে সমস্ত শরণার্থীদের নাগরিকত্ব দেওয়া হবে।
প্রত্যেক শরণার্থী পরিবারকে মাসে ৫ হাজার টাকা।
কন্যাদের কেজি থেকে পিজি পড়াশোনা বিনামূল্যে
পাবলিক ট্র্যান্সপোর্টে মহিলাদের বিনামূল্যে যাতায়াত।
উত্তরবঙ্গ, জঙ্গলমহলে তিনটি নতুন এইমস।
প্রতিটি পরিবারের একজনকে সরকারি চাকরি।
সরকার গঠনের পর সপ্তম পে কমিশন।
অ্যান্টি কোরাপশন হেল্পলাইন চালু হবে।
প্রতিটি পরিবারকে শৌচালয় আর বাড়িতে বাড়িতে বিশুদ্ধ পানীয় জল।
১১ হাজার কোটি টাকার সোনার বাংলা ফান্ড।
বালিকা আলো অনুযায়ী দলিত, আদিবাসী কন্যাদের আর্থিক সহায়তা।
ষষ্ঠ শ্রেণীতে উঠলে, ৩ হাজার নবম শ্রেণীতে ৬ হাজার।
বিধবা পেনশন বাড়িয়ে ৩ হাজার করা হবে।
ভূমিহীন কৃষকদের ছেলেমেয়েদের গ্র্যাজুয়েশন পর্যন্ত বিনামূল্যে পড়াশুনো।
ফসলের সঠিক দাম পাওয়ার জন্য ৫ হাজার কোটি টাকার ফান্ড হবে।
কৃষক আর মৎস্যজীবীদের ৩ লক্ষ টাকার অ্যাক্সিডেন্ট বীমা।
পুরোহিতদের ৩০ হাজার টাকার মাসিক বেতন সুনিশ্চিত করা হবে।
গঙ্গাসাগর মেলাকে আন্তর্জাতিক স্তরে পৌঁছে দেওয়ার জন্য ২৫০০ কোটি টাকা।
ধার্মিক স্থানগুলোর ঐতিহ্য ফিরিয়ে আনতে ১০০ কোটি টাকা।
সংযুক্ত রাষ্ট্রে বাংলা ভাষাকে স্বীকৃতি দেওয়ার প্রচেষ্টা করবে সরকার।
সরকারের সমস্ত নির্দেশ, কাগজপত্রে বাংলা ভাষা আবশ্যিক করার জন্য নির্দেশ জারি হবে।
নোবেল প্রাইজের মতো টেগোর প্রাইজ। অস্কারের মতো সত্যজিৎ রায় পুরস্কার দিয়ে বাংলার সংস্কৃতিকে তুলে ধরব।
রাজনৈতিক হিংসা রোখা হবে। শান্তিপূর্ণ ভোট হবে বাংলায়।