আজ নতুন দিল্লীতে এক নাটকীয় ঘোষণা করলেন ঢংরেসের প্রেসিডেন্ট ম্যাডামজী। তিনি তাঁর এক বিবৃতিতে বলেন যে মোদীকে পরাস্ত করতে পারে এমন এক মুখের সন্ধান চলছিল। সেই ব্যক্তি হলেন চীনের প্রেসিডেন্ট শি চিনফিং। তাই শি চিনফিংকেই মোদীর বিরুদ্ধে লড়াইয়ের জন্য বেছে নিচ্ছে ঢংরেস। এর জন্য ম্যাডামজী নিজে ঢংরেসের প্রেসিডেন্ট পদ থেকে সরে যাচ্ছেন।
ম্যাডামজীর রাজনৈতিক প্রজ্ঞার প্রশংসা করেছে হাম দলগুলি। তাঁর আত্মত্যাগের প্রশংসা করেছেন হাম দলের সম্পাদক রাধাকৃষ্ণ হরিহরি। তাঁর দাবি মোদীর আগ্রাসী জাতীয়তাবাদের বিরুদ্ধে কার্যকরী হবে ‘চিনি’ সমাজতন্ত্র! তাঁরা শি চিনফিংকে অবিলম্বে সিএএ বাতিল করার দাবিতে সরব হতে অনুরোধ করেছেন।
বাংলার সর্বোচ্চ বিক্রীত সংবাদপত্র আরবানন্দ এক অনামা রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞকে এই ঘটনাকে বিশ্লেষণ করতে বলেছেন। সেই অনামা বিশেষজ্ঞ জানান, চীন ভারতীয় সংবিধানের ধারা ৩৭০ এর অবলোপনের বিরুদ্ধে বক্তব্য জানিয়ে তাদের গণতন্ত্রপ্রেমের কথা স্পষ্ট করেছে। এই পরিস্থিতিতে ভারতের বিরোধী দলগুলির সাথে গণতন্ত্রের স্বার্থে শি চিনফিংয়ের জোট অবশ্যম্ভাবী।
এজেপির মুখপাত্র অম্বিত ছাত্রের বক্তব্য শি চিনফিংকে ভারতের কোন রাজনৈতিক দলের প্রেসিডেণ্ট করা দেশবিরোধী। কিন্তু আরবানন্দের অনামা বিশেষজ্ঞ জানিয়েছেন কপর্দকহীন শি চিনফিং ভারতে উদ্বাস্তু হিসাবে নাগরিকত্বের জন্য আবেদন করতেই পারেন। তিনি উগ্র জাতীয়তাবাদের বিপদ থেকে সকলকে সতর্ক থাকতে বলেন। বিশেষজ্ঞ আরও বলেন যে আজকের বিশ্বায়নের যুগে চীনের প্রেসিডেন্ট যে আমাদের প্রেসিডেন্ট তা এক স্বাভাবিক সত্য।
(সব চরিত্র কাল্পনিক। দয়া করে বাস্তবের সাথে কোন মিল খুঁজবেন না।)